Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা ( ক্লাস 6 থেকে 10 )
মধু খাওয়ার উপকারিতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াপ্রিয় পাঠক, প্রায় প্রতিবছরই আমাদের পরিক্ষায় কমবেশি Winter Morning Paragraph - শীতের
সকাল রচনা এসে থাকে। যার জন্য আমাদের সকলেরই এই বিষয়ে একটি সম্পূর্ণ ধারণা থাকা
উচিত। আজকে আমরা জানবো Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা সম্পর্কে।
আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে শেষ করেন তাহলে আপনি
Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পাবেন।
Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা । ভূমিকা
আমাদের বাংলাদেশ ষড়ঋতু অর্থাৎ ৬ ঋতুর দেশ। আর এই ছয়টি ঋতুর মধ্যে শীতকাল হলো
পঞ্চম। প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ি প্রতিবার পালাক্রমে ৬টি ঋতু আমাদের দেশে আগমন করে
বাংলাদেশকে একটি নতুন নতুন রূপে সাজানোর জন্য।
আমাদের বাংলাদেশের বাংলা মাস গণনা অনুযায়ি পৌষ এবং মাঘ এই দুই মাস নিয়ে শীতকাল।
বসন্ত ঋতুর আগেই এর আগমণ ঘোটে। হেমন্তের সোনাঝরা মাঠ যখন ফসল কাটা শেষ হয়, তখনই
বুঝা যায় আমাদের মাঝে শীতকাল আসতে চলেছে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে।
এই সময় প্রকৃতির অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এই সময় ফসলহীন মাঠ, গাছ পাতাশূন্য
হয়ে যায়, প্রকৃতিতে যেন একটা বৈরাগ্যের বসন পরে যায়। শীতকাল শুধু আমাদের মাঝে
রিক্ততা, বৈরাগ্য শুন্যতাই বয়ে আনে না বরং আমাদের মাঝে তার সাথে সাথে অনেক আনন্দ
অ বয়ে নিয়ে আসে।
যার জন্য গ্রাম্য বাড়িতে পিঠা পুলির এক ধুম পরে যায়। সবখানে মেলা অনুষ্ঠানের শুরু
হয়ে যায়। সবাই আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেন। তাই বুঝে কবি বলেন -
"হিম হিম শীত শীত
শীত বুড়ি এলো রে,
কনকনে ঠাণ্ডায়
দম বুঝি গেলো রে।"
শীতের সকালের বর্ণনা
শীতের প্রদিন সকালে কুয়াশার সাদা চাদর দিয়ে ঢাকা থাকে যেন পৃথিবী। দিনের একটিভাগে
হটাৎ করেই যেন কুয়াশার চাদর ভেদ করে সূর্যের সোনালী আলো চমক দিয়ে ঝলমল করে উঠে।
এবং সূর্যের কিরণ দেয়।
তবে সেই সকালে প্রচন্ড শীতের কারণে মানুষ তখনও লেপের নীচে আয়েশে ব্যস্ত থাকে।
শীতের সকালের সূর্যের সোনালি আলোতে ঘাসের উপর পড়ে থাকা ছোট ছোট শিশির কণা যেন
মুক্তার মতো ঝলমল করে উঠে।
এই শীতের সকালের রূপালী আলোর জন্য বাগানে বাগানে ফুটে ওঠে নানা রকমের ফুল। যেমন
চন্দ্রমল্লিকা, গাঁদা, ডালিয়া, নীলমণি সহ আরো অনেক রকমের ফুল। এই ফুলগুলো যেন
প্রতিটি দুনিয়ার শীতের সকালকে স্বাগত জানাই।
আরো পড়ুনঃ
তেতুলের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
এছাড়াও শীতের দিন সকালে খেজুরের রস পাওয়া যায়। এই খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরি
করা হয়। আর এই খাটে খেজুরের গুড় থেকে তৈরি করা হয় বিভিন্ন পিঠা বলি। শীতের
সকালে রোদের আলোতে বসে রোদের ঘ্রাণ নেওয়ার সাথে সাথে সকালের নাস্তা করা হয়।
শীতের প্রকৃতি
শীত প্রকৃতির বুকে হিমেল হাওয়ায় ভরিয়ে তোলে। এবং ভোরের ঘন কুয়াশায় আবরণে
ঢাকা পড়ে যায় প্রকৃতির সকল গাছপালা রূপ। শীতের সকালে দেখতে যেন মনে হয় পৃথিবীর
কুয়াশার চাদর মুড়ে দিয়ে রয়েছে।
এই ঘন কুয়াশার ফলে পৃথিবী এক রিক্ততার রূপ নেয়। এবং শুরু হয়ে যায় গাছে গাছে পাতা
বদলের পালা। শীতকালে সকল জীব বৈচিত্রের মধ্যে দেখা দেয় নির্জিবতা। এই শীতকালে
রোদের প্রখরতা অনেক কম থাকে।
যার জন্য সকলেই শীতের এই ঠান্ডা থেকে মক্তির জন্য গরম এবং মোটা বস্ত্র ধারণ করেন।
এই মোটা বস্ত্র সকল ধনি ও মধ্যবিত্ত লোকজন পড়তে পারলেও, পারে না অনেক গরিব লোকজন।
এই শীত আমাদের সকলের জন্য আনন্দের হলেও কিছু কিছু ব্যাক্তির বা মানুষের জন্য
শীতকাল অনেক দিশ্চিন্তার কারণ হয়ে দারায়। তাদের অনেক কষ্ট ভোগ করতে হয় এই শীতের
সময়টাতে।
শীতকালের বৈশিষ্ট্য
আমাদের দেশ হলো ষোড়ঋতুর দেশ। আর এই ৬টি ঋতুর মধ্যে শীতকাল ঋতুটি পঞ্চম। শীতকাল
ঋতু আমাদের বাংলা মাস গণনা অনুযায়ি পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস নিয়ে শীতকাল গঠিত। আর
ইংরেজির বর্ষপঞ্জি/মাস অনুসারে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত শীত অনুভুত
হইয়ে থাকে প্রায়।
আমাদের দেশের গ্রীষ্মকালের ঠিক বিপরীত দিকে অবস্থান করে শীতকাল। কিন্তু বর্তমানে
পৃথিবীর বৈষ্ণ্যিক আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে এখন শীতকালে আবার অনেক সময় বৃষ্টি ও
হতে দেখা যায়।
এই অতিরিক্ত শীতের কারণে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অনেক মানুষ মারা ও যান। যার ফলে
দেশে এক অন্যরকম অবস্থা বিরাজ করে।
শীতের সকালের স্বরূপ
আমরা আগেই জেনেছি যে আমাদের দেশের ষড়ঋতুর পঞ্চম ঋতু হলো শীতকাল। শীতকাল পৌষ এবং
মাঘ মাস নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। শীতের সময় প্রতিদিন সকালে আমাদের পৃথিবী যেন
কুয়াশার চাদর দিয়ে মোরা থাকে।
হঠাৎ করে কুয়াশার চাদর ভেদ করে হঠাৎ করেই সূর্যের আলো উকি মারে। শীতের সকালে লেপ
মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে অনেকে স্বর্গীয় সুখ অনুভব করেন। প্রতিদিনের কর্মব্যাস্ত মানুষ
শীতের সকালে ঘুমের জগতে হারিয়ে যান।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বুকিং
তাই প্রতিদিন শীতের সকালের দেখা পাওয়া সকলের জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে উঠে। কিন্তু
এতো সকল সুখের মধ্যেও জীবনের বাস্তবতা শীতের আয়েশ কেও দূরে ঠেলে দেয়। জীবিকা
নির্বাহ করার উদ্দেশ্যে সকল মানুষ শীতের আয়াশ কাটিয়ে উঠে ব্যাস্ত হয়ে উঠে বিভিন্ন
কাজে।
শীতের সকলের কুয়াশার চাদরকে ভেদ করে শীতের আকাশে মুচকি হাসি হাসে রবির কিরণ। এই
কিরণের মধ্যেই শীতের সকালের অপার এক আনন্দের ছোয়া পাওয়া যায়। তাই তো কবি তার
কবিতার ভাষায় বলেছেন-
"ঋতুর দল নাচিয়া চলে
ভরিয়া ডালি ফুল ও ফলে,
নৃত্যলোকে চরণতলে মুক্তি পায় ধরা
ছন্দে মেতে যৌবনেতে রাঙিয়া উঠে জ্বরা।"
শীতকালের স্থায়িত্ব
আমাদের দেশে সাধারণত পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস নিয়ে শীতকাল হয়। এই শীতের সময়ে খুব
একটা বৃষ্টিপাত হয় না বললেই চলে।
এই শীতের প্রকোপ প্রায় আমাদের দেশে হেমন্তকাল থেকে বসন্তকাল পর্যন্ত স্থায়ীত্ব
লাভ করে থাকে। তবে একটি কথা না বললেই নয়, সেটি হোল আমাদের দেশে বর্ষাকাল এবং
শীতকালের স্থায়িত্ব অনেক বেশি।
শীতের সকালে গ্রাম্য জীবনের অবস্থা
সত্যিকার অর্থে শীতের সকালের গুরুত্ব একমাত্র গ্রামেই ভালোকরে বোঝা যায়। শীতের
সকালে গ্রাম এক মনোরোম পরিবেশ ধারণ করে। সকল শীতের স্বর্গীয় সুখ মনে হয় একমাত্র
গ্রামে উপভোগ করা সম্ভব।
শীতের সময় গ্রামে দেখলে চোখের সামনে ভেসে উঠে এক অপরূপ দৃশ্য। চারদিকে ধানের
ক্ষেত রয়েছে পরে, এবং সেই ধানের পাতার ওপর শিশির ঝরে পড়তে দেখে কতই না সুন্দর
লাগে। গ্রামে প্রতিদিন সকালে দেখতে পাওয়া যায় কোথাও ছেলে মেয়েরা আগুন ধরে
আগুনে হাত ছেঁকছে।
আবার কোথাও কোথাও দেখা যায় বৃদ্ধ বয়স্ক লোকেরা আগুনের চারদিকে গোল হয়ে বসে
আগুন পোহাতে পোহাতে আড্ডা দিচ্ছে। এই সময় গ্রামের বাড়িতে খেজুর গাছের মাথায়
মাথায় খেজুরের রসের হাড়ে ঝুলতে দেখতে পাওয়া যায়।
আর সেই হাড়ি থেকে খেজুরের রসের মিষ্টি গন্ধ ভেসে আসে। যখন পর্যন্ত শীত পড়ে তখনও
কোন কোনভাবে থেমে থাকে না খেজুরের রস খাওয়া। এবং সেই খেজুরের রস থেকে খেজুরের
গুড় তৈরি করা।
শীতের সকালে শহরের জীবন যাপনের অবস্থা
এই শীতের সময় গ্রামের জীবন থেকে একদমই আলাদা এবং ভিন্নরূপ ধারণ করে শহরের জীবন।
গ্রাম্য জীবনের যতটা শীত দেখতে পাওয়া যায় তার থেকে পরিমাণে অনেক কম শীত করে
শহরের জীবনে। কারনে শহরের গড়ে ওঠে অনেক বড় বড় অট্টালিকা।
আর এই অট্টালিকাকে ভেদ করে শীতের ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। যদিও বা হঠাৎ
ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় কিন্তু শীতের সেই যে এক খেজুরের রসের মিষ্টি গন্ধের
মাতানো ঘ্রাণ পাওয়া যায় না।
বরং শরের বাতাসের সাথে ভেসে আসে বিভিন্ন রকমের নোংরা গন্ধ অথবা গাড়ির
পেট্রোল-ডিজেলের গন্ধ। শহরের সকল মানুষজন যান্ত্রিক সভ্যতায় অভ্যস্ত। তারা
গ্রাম্য জীবনের হরেক রকমের আনন্দ অনুভব করতে ভুলেই গেছেন।
তবে এতো রকমের মধ্যেও শহরের মানুষজন সবথেকে বেশি ভালোবেসে থাকেন নানান রঙের
পোষাকে নানন রূপে সাজতে।
শীতের সকালে খাবার দাবার
শীতের সকালে বিভিন্ন হরেক রকমের খাবার দাবারের আয়োজন করা হয়। তবে সবথেকে বেশি
গ্রামে শীতের উৎসব পালন করা হয়। শীতের আনন্দ সবথেকে বেশি উপভোগ করা হয় গ্রামে।
শীতের সময়ে খুব ভোরে সকালে খেজুরের গাছে উঠে সকাল সকাল খেজুরের রস সংগ্রহ করা হয়।
এবং সেই টাটকা রস থেকে তৈরি করা হয় খেজুরের গুড়। আর এই খেজুরের গুড় অথবা চিনি
দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের পিঠা, পুলি। শীতের সকালের সবথেকে আকর্ষণীয়
খাবার হলো সকালের ভাপা পিঠা এবং রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালের ঝোল পুলি পিঠা।
শীতের দিনে বিশেষ করে তৈরি করা হয় দুধ পুলি, পাটিসাপটা, চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা,
ভাপাপুলি এরকম আরো কত্ত কি। শীতের সকালের খেজুরের রসের পায়েস বাঙ্গালিকে রসময় করে
তোলে। এই শীতের সকালের সবথেকে আনন্দ লাগে বাগানে বাগানে ফুটে থাকা বিভিন্ন রকমের
ফুল।
শীতের সবজি
শীতকালে বিভিন্ন ধরণের সবজি চাষ করা হয়ে থাকে। এবং এই সময় এই সকলের সবজি অনেক
পরিমাণে উৎপাদন হয়ে থাকে। শীতের সময়ে যে সকল সবজি পাওয়া যায় সেগুলো হলো টমেটো,
গাজর, বরবটি, আলু, পেয়াজ, রসুন, পালংশাক, ফুল কপি, বাধাঁ কপি ইত্যাদি।
শীতের সময় আরো একটি ফল পাওয়া যায়। সেটি হলো বরই। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে
শীতের শিশির ভেজা বরই কুরিয়ে খাওয়ার এক অন্য রকমের মজা রয়েছে।
শীতের অসুবিধা
শীতকালে অনেক রকমের আনন্দ উপভোগ করা গেলেও অনেক রকমের অসুবিধা দেখতে পাওয়া যায়।
এই শীতের প্রকপ যখন অনেক তীব্র হয় তখন তখন গরীব মানুষের অনেক কষ্ট হয়ে যায়। কারণ
এই শীতের সময় তাদের কাছে পড়ার মতোন তেমন মোটা ও গরম কাপড় থাকে না।
যার কারণে তাদের শীতের সময় অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। গরীব মানুষ জনের এই হার
কাপানো শীতের জন্য তাদের অনেক কষ্ট হয়। তাদের কষ্টের কোন সীমা থাকে না। তারা শুধু
অপেক্ষায় থাকে যে কখন সূর্যের দেখা পাবে।
এই সূর্যের রোদে গিয়ে বসে নিজেকে একটু আরাম দিবে। কিন্তু শীতের সময় দুই দিন তিন
দিন কোন সূর্যের দেখা মিলে না। অনেক সময় প্রায় পুরো সপ্তাহ মিলেই দেখা যায় না।
তখন এই শীতে বস্ত্রহীন মানুষগুলো ঠান্ডা শীতের প্রকোপে কুঁকড়ে যায়। তারা এই
ঠান্ডা থেকে বাচার জন্য কখনও কখনও শুকনো খড় বা শুকনো পাতা জ্বালিয়ে আগুনের গরম
তাপ নেয়।
শীতের উৎসব
শীতকালে বিভিন্ন ধরনের উৎসবের আয়জন করা হয়। বিশেষ করে গ্রাম্য জীবনে শীতের উৎসবের
প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে বেশি। শহুরে জীবনে তেমন একটা প্রাধান্য দেওয়া হয় না
শীতের উৎসবকে। শীতকালে সাধারণত তেমন একটা বৃষ্টি হয় না বললেই চলে।
তাই বিনদনের জন্য এই শীতের সময়টাকে বেছে নেওয়া হয়। শীতের সময়ে সব থেকে বড়
উৎসবগুলোর মধ্যে হলো নবান্ন উৎসব। এছাড়াও অনেক স্থানে পৌষ মেলার আয়োজন করা হয়।
সেখানে বিভিন্ন ধরণের পিঠা পুলি সহ নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের আয়োজন করা
হয়।
এই সময় বিভিন্ন উৎসবের জন্য মুখরিত হয়ে উঠে পুরো দেশ। আবার এই সময়ে বিশেষ করে
বিয়ের ধুমধামের কারণে চারিদিক যেন উৎসবে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে।
উপসংহার। Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা
শীতকাল সবার জন্য আনন্দ বয়ে নিয়ে আসলেও গরিব ও বস্ত্রহীন মানুষদের জন্য শীতকাল
অনেক দুর্ভোগ বয়ে নিয়ে আসে। এই শীতের সময় প্রয়োজনীয় গরম কাপড় ও শীতবস্ত্র না
থাকার কারণে অনেকের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
শীতকাল এই সময়টা কিছুটা কষ্টের হলেও প্রায় অনেকেই এই শীত ঋতু পছন্দ করেন। কারণ
শীতের সকাল অন্য সকল ঋতুর থেকে অনেক আলাদা।
লেখকের মন্তব্য। Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল রচনা
আজকে আমাদের আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয় ছিল Winter Morning Paragraph - শীতের সকাল
রচনা। আশা করছি আপনি আজকের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরে Winter Morning Paragraph
- শীতের সকাল রচনা সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পেরেছে।
আপনার যদি আজকের আমাদের এই রচনাটি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url